খিদমতের অর্থ সেবা করা, শুশ্রূষা করা, যত্ন নেয়া। মাতাপিতার খিদমত বলতে বোঝায় তাঁদের কষ্ট লাঘব করা, কাজ কর্মে সহযোগিতা করা, হাসিমুখে তাঁদের সেবায় আত্মনিয়োগ করা, সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি তার সামনে পেশ করা, তাঁদের জন্য খরচ করতে কার্পণ্য না করা।তাঁদের সামনে বিনয়ের বাহু অবনমিত করা
। সকলের পক্ষ থেকে থেকে মাতা-পিতার খিদমত একরকম নয়। আট বা দশ বছরের ছেলে-মেয়েরা মাতা-পিতার খিদমত করতে পারে বিনা কষ্টই। পড়াশোনা বাদ দিয়ে মাতা-পিতার সাথে লেগে থাকতে হবে এমনটি নয়। বাবা অফিসে যাবেন। তার জোতা জোড়া পরিষ্কার করে দেয়, মোজা জোড়া এগিয়ে দেয়া, জোতা জোড়া সামনে পেপ করা এগুলো কোনো কষ্টের কাজ নয়। মা রান্না করছেন। পড়ার ফাকে বা অবসর সময় মাকে লবণ,পানি ও এ জাতীয় প্রয়োজনীয় বস্তু এগিয়ে দেয়া। খাবারের সময় গ্লাসে পানি ঢেলে দেয়া।এ কাজ যে কেউ করতে পারে। এতে পড়াশোনারও কোনো ক্ষতি হয় না। কিনতকিন্তু মাতা-পিতা খুশি হন এটাই খিদমত।
। সকলের পক্ষ থেকে থেকে মাতা-পিতার খিদমত একরকম নয়। আট বা দশ বছরের ছেলে-মেয়েরা মাতা-পিতার খিদমত করতে পারে বিনা কষ্টই। পড়াশোনা বাদ দিয়ে মাতা-পিতার সাথে লেগে থাকতে হবে এমনটি নয়। বাবা অফিসে যাবেন। তার জোতা জোড়া পরিষ্কার করে দেয়, মোজা জোড়া এগিয়ে দেয়া, জোতা জোড়া সামনে পেপ করা এগুলো কোনো কষ্টের কাজ নয়। মা রান্না করছেন। পড়ার ফাকে বা অবসর সময় মাকে লবণ,পানি ও এ জাতীয় প্রয়োজনীয় বস্তু এগিয়ে দেয়া। খাবারের সময় গ্লাসে পানি ঢেলে দেয়া।এ কাজ যে কেউ করতে পারে। এতে পড়াশোনারও কোনো ক্ষতি হয় না। কিনতকিন্তু মাতা-পিতা খুশি হন এটাই খিদমত।
পোস্টটি পড়ার পর আপনার মূল্যবান মন্তব্য করুন।
উত্তরমুছুন